দীর্ঘ সময় বন্ধ থাকার পর খুব দ্রুত চালু হবে মালেশিয়ার শ্রমবাজার। এমন খবর বার বার শোনা গেলেও কার্যত কোন বাস্তবিক দেখা যায়নি। গত তিন বছর শ্রমবাজার খোলার কথা থাকলেও সেটি হচ্ছে না। কারণ হিসেবে বরাবরই সামনে আসছে রিক্রুটিং এজেন্সির ‘সিন্ডিকেট’ ইস্যুটি। এ বিষয়ে দেশটির (মালয়েশিয়া) সরকারের সঙ্গে শিগগিরই চূড়ান্ত চুক্তি করবে ঢাকা। চুক্তি হলে চলতি বছরের (২০২১ সাল) ডিসেম্বর অথবা নতুন বছরের (২০২২ সাল) শুরুর দিকে আবারও মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে পারবে বাংলাদেশ।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, অনৈতিক সুবিধালাভ থেকে বঞ্চিত হওয়ায় জট খুলছে না সবচেয়ে বড় এ শ্রমবাজারের।
যদিও সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, দেশটিতে মানবসম্পদ পাঠাতে পারবে সব এজেন্সি। এখানে কোনো সিন্ডিকেট থাকবে না। সেই লক্ষ্যে কাজ চলছে।
এ মুহূর্তে বিভিন্ন খাতে প্রায় আড়াই লাখের মতো কর্মীর চাহিদা রয়েছে মালয়েশিয়ায়। এ চাহিদা মেটাতে দেশটি কৃষিসহ বিভিন্ন খাতে বাংলাদেশ থেকে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক কর্মী নিতে চায়। এজন্য চুক্তি স্বাক্ষরের প্রক্রিয়াও দ্রুত শেষ করতে চায় ঢাকা।
প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এ মুহূর্তে বিভিন্ন খাতে প্রায় আড়াই লাখের মতো কর্মীর চাহিদা রয়েছে মালয়েশিয়ায়। এ চাহিদা মেটাতে দেশটি কৃষিসহ বিভিন্ন খাতে বাংলাদেশ থেকে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক কর্মী নিতে চায়। এজন্য চুক্তি স্বাক্ষরের প্রক্রিয়াও দ্রুত শেষ করতে চায় ঢাকা।