প্রয়াত জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মীর মোশাররফ হোসেনকে (রাজীব মীর) বরখাস্তের সিদ্ধান্ত কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, এ মর্মে জারি করা রুলের শুনানি শুরু হয়েছে। ২০১৮ সালের ২১ জুলাই রাজীব মীর (মীর মোশাররফ হোসেন) মারা যান। চেন্নাইয়ে চিকিৎসারত অবস্থায় তিনি মারা যান।
রাজীব মীরের স্ত্রী সুমনা খানকে রিটে পক্ষভুক্ত করে বুধবার (২৪ নভেম্বর) বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলাম ও বিচারপতি মো. ইকবাল কবীরের হাইকোর্ট বেঞ্চে রুল শুনানি শুরু হয়। পরবর্তী শুনানির জন্য আগামীকাল ধার্য করেছেন আদালত।
আদালতে সুমনা খানের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী ড. শাহদীন মালিক। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল মো. নাসিম ইসলাম রাজু ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নজরুল ইসলাম।
সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নাসিম ইসলাম রাজু বলেন, অধ্যাপক মীর মোশারেফ হোসেন (রাজীব মীর) মারা যাওয়ার পর ২০১৯ সালের ২৯ অক্টোবর তার স্ত্রী সুমনা খান রিটে পক্ষভুক্ত হন।
ড. শাহদীন মালিক বলেন, রুল শুনানি শেষে হাইকোর্ট যদি রাজীব মীরকে বরখাস্তের সিদ্ধান্ত অবৈধ ঘোষণা করেন, রুলটি অ্যাবসুলুট (যথাযথ) করেন, সেক্ষেত্রে স্ত্রী হিসেবে সুমনা খান ও তার সন্তান স্বামীর চাকরির সব আর্থিক সুযোগ সুবিধা পাবেন।