মুদি দোকান বা পাইকারি যেখানে যাওয়া হোক সবই মিনিকেট আর নাজিরশাহ চালের বস্তায় ভরা। কোথা থেকে আসে এতো মিনিকেট চাল। মূলত যে ধানের চালই হোক সেটিকে প্রক্রিয়াজত করে বস্তায় ভরে মিনিকেট বলে চালিয়ে দিচ্ছে পাইকাররা। আর খুচরা বিক্রেতারাও সেই নামে সেই দামে বিক্রি করে আসছেন। এতে ঠকছে ক্রেতারা। অনেক টাকায় চলমান নাম মিনিকেটের এই অবৈধ ব্যবসার বিষয় জেনেছে খাদ্য মন্ত্রণালয়।
তাই চাল ছাঁটাই করে বাজারে ‘মিনিকেট’ নাম দিয়ে বিক্রি বন্ধ করার লক্ষ্যে বস্তার ওপর ধানের জাতের নাম লেখা ‘বাধ্যতামূলক’ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে খাদ্য মন্ত্রণালয়।
গতকাল সোমবার সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে ‘মিনিকেট জাত’ নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রণালয়ের সচিব মোছাম্মৎ নাজমানারা খানুম জানান, এ বিষয়ে একটি নীতিমালা করা হচ্ছে।
“আমরা একটি গবেষণা করেছি, সেখানে আমরা পেয়েছি ধান কেটে যে চালই উৎপাদন করা হচ্ছে, তার নাম দেওয়া হচ্ছে মিনিকেট। এ কারণে আমরা একটি ছাঁটাই নীতিমালা করছি।”