তেলের দাম বৃদ্ধির উচিলায় মাত্র তিন দিনে বাজারে সবজির দাম আকাশ ছোঁয়া হয়ে গেছে। বাজারের কোন সবজিই এখন ৮০ টাকার নিচে নেই। ট্রাক বন্ধ বলে ভাড়া বেশি বলে রাতের অন্ধকারে
জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানোর পর থেকে একটা নাটকীয় পরিবর্তন দেখলো জাতি। ধর্মঘটের ডাক দিলো বাস মালিক ও ট্রাক কাভার্ডভ্যান মালিক সমিতি। দেশবাসি ভাবলো যাক অন্তত কিছু মানুষতো আছে প্রতিবাদ করছে।
সয়াবিন তেলের দাম কয়েক দফা বেড়েছে মানুষ ক্ষদ্ধ হয়েছে। আবার নিজেদের মানসিকতা ঠিক করেছে। নিত্যদিন বাড়ছে বিভিন্ন পণ্যের দাম। এতেও চুপচাপ সাধারণ মানুষ। তবে সম্প্রতি বৃদ্ধি পাওয়া জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি
উপার্জনের জন্য দেশ ছেড়ে বিদেশে পাড়ি জমান প্রবাশীরা। কারো ভাগ্য সহায় হয়তো কারো হয় না। এমনভাবেই কেটে যায় জীবন। বাংলাদেশসহ এশিয়ার বিভিন্ন দেশ থেকে সৌদি আরব শ্রমিক যায় সবচেয়ে বেশি।
পরিবহণ মালিকদের ধর্মঘটের কারণে দেশজুড়ে পণ্যবাহি গাড়ি কম চলায় প্রভাব পড়েছে পণ্যবাজারে। একদিকে তেলের দাম বাড়তি। গাড়ি বন্ধ। বাজারে পণ্যের দাম বাড়তে শুরু করেছে। এমতাবস্থায় মধ্যবিত্তদের অবস্থা নাজেহাল। দিশাহারা মানুষদের
কৃষকের মাঠে সবজির অভাব নেই। মাছের প্রজেক্টেও ভরপুর মাছ। রাতের বেলা রাজধানীতে ঢুকছে ট্রাকে ট্রাকে। শীতের আবহ শুরু হওয়াতে শীতকালিন সবজিও ঢুকছে। সবই ঠিকঠাক। হিসেব মিলেনা শুধু খুচরা বাজারে। মাছ
দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি এখন যেনো নিয়মিত বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। নানান কারণে প্রতিদিনই বাড়ছে কোন না কোন পণ্যের দাম। এভাবে মূল্যবৃদ্ধিতে অস্বস্তিতে কাটছে মধ্যবিত্তের জীবন। হতাশা আর ঘোর অন্ধকার দেখছেন অনেকে। আন্তর্জাতিক
দ্রব্যমূল্যের লাগাম নিয়ে সাধারণের আওয়াজ না থাকলেও বাজার থেমে নেই। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাজার অস্থিরতার জন্য বিশ্ববাজারে পণ্যের দাম বৃদ্ধির চাইতে দেশিয় চক্র বেশি ভুমিকা রাখছে। সুযোগ পেলেই দাম বাড়িয়ে দিচ্ছে
মাথাপিছু আয়ে ফের ভারতকেও ছাড়িয়ে গেছে বাংলাদেশ। পাকিস্তানকে ছাড়িয়েছে অনেক আগেই। বৈদেশিক মুদ্রার চাহিদা মেটাতে বন্ধুপ্রতিম দেশ শ্রীলঙ্কা বাংলাদেশের শরণাপন্ন হওয়ায় দেশটিকে বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ থেকে ২০ কোটি ডলার ধার
করোনার মধ্যে মানুষের আয় কমলেও প্রতিনিয়ত বেড়েছে বিভিন্ন পণ্যের দাম। কোন কোন পণ্যের দাম দিগুনেরও বেশি হয়ে গেছে। বেড়েছে তেল, পেয়াজ, মুরগির মতো অনেক পণ্যের। এখন করোনার ধাক্কা সামাল দিতে
